রবিবার সকালে তাকে বিছানায় মৃত অবস্থায় পাওয়া যায়। তিনি ঢাকায় একটি প্রতিষ্ঠানে সিকিউরিটি গার্ডের চাকরি করতেন। মারা যাওয়ার পর তার পাশে আত্মীয় স্বজন বা এলাকার কাউকে পাওয়া যায়নি।
পরে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) নাজমুল হুদা ও কালিয়া প্রেস ক্লাবের সাংবাদিক শেখ ফসিয়ারসহ কয়েকজন বিশ্বজিতের লাশ নিজ হাতে চিতায় তুলে সৎকার করেন।
বিশ্বজিতের ভাতিজা প্রবীর রায় চৌধুরী জানান, ঢাকা থেকে আসার পর জ্বর ও ঠান্ডাজনিত সমস্যা দেখা দেয়ায় বাড়িতে আলাদা একটি ঘরে হোম কোয়ারেন্টাইনে রাখা হয় তাকে। সেখানেই মৃত্যু হয় তার।
কালিয়ার ইউএনও মো. নাজমুল হুদা বলেন, রবিবার সকালে এক ব্যক্তির জ্বর ও ঠান্ডা নিয়ে মৃত্যুর খবরটি শোনার পর স্বাস্থ্য বিভাগের কর্মকর্তা-কর্মী ও পুলিশ নিয়ে ঘটনাস্থলে উপস্থিত হই। নিরাপত্তার মধ্যদিয়ে সৎকারের ব্যবস্থা করি। মৃত ব্যক্তির করোনা পরীক্ষার জন্য নমুনা সংগ্রহ করা হয়েছে। এছাড়া ওই পরিবারসহ এলাকা জুড়ে লকডাউন পালনের নির্দেশনা দেয়া হয়েছে।